Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

উপজেলার ঐতিহ্য

০১. ঝিকরগাছা উপজেলার উল্লেখযোগ্য  প্রাকৃতিক সম্পদ হল দেশীয় ও বিদেশী বিভিন্ন প্রজাতির ফুল । যেমন রজনীগন্ধা, গোলপ, গাঁদা, ডালিয়া, জারবেরা উল্লেখযোগ্য । সমগ্র বাংলাদেশের ফুলের চাহিদার সিংহ ভাগই গদখালী ও পানিশারা ইউনিয়নে উৎপাদিত হয় ।

০২. গদখালী ইউনিয়নের শিমুলিয়া মিশন

০২. গদখালী কালি মন্দির

০৪. মাইকেল মধুসূন দত্তের সৃতি বিজরিত কপোতক্ষ নদ

০৫. একতার খাঁ বখতার খাঁ এঁর বাড়ি

এছাড়া এখানে সমতল ভূমি, ০৩টি নদ , ০৪টি বাওড় ও ০৪টি বিল আছে।

 

 

ঝিকরগাছা উপজেলার দর্শনীয় স্থান
Sightseeing of Jhikargacha Upazila
 
     
  কপোতাক্ষ নদ
ঝিকরগাছা শহরের উপর দিয়ে বয়েগেছে মাইকেল মধুসূদনের স্মৃতি বিজড়িত এই কপোতাক্ষ নদ। এক সময়ের খরশ্রোতা নদ বর্তমানে মৃতপ্রায়। ডোঙ্গায় চড়ে বিকাল বেলা নদের স্বচ্ছ পানিতে ঘুরে বেড়িয়ে বেশ আনন্দ উপভোগ করা যায়। কপোতাক্ষ নদের বর্তমান চিত্র....
     
----------------------------------------------------------------------------------------------------
     








  শিমুলিয়ায় দেড়'শ বছরের পুরাতন গীর্জা
ঝিকরগাছা থানার শিমুলিয়া গ্রামে প্রায় ৫০০ খৃষ্টান পরিবারের বসবাস। তাদের প্রার্থনার সুবিধার জন্য ১৮৮৩ সালে ক্যাথলিক মিশনারীরা একটি পাকা উপাসনালয় স্থাপন করে। একই বছরে এখানে সেন্ট লুইস নামে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ১৯৭০ সালে সেন্ট লুইস মাধ্যমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা হয়। গীর্জার পুরাতন ভবনটির পাশে একটি নতুন ভবন তৈরী করা হয়েছে, বর্তমানে যেখানে এ অঞ্চলের খৃষ্টানদের ধর্মীয় উপাশনার কাজ চলে। বিস্তারিত....
 
অবস্থান: যশোর > ঝিকরগাছা > বেনেয়ালী > শিমুলিয়া। যশোর থেকে বেনাপোল যাবার পথে ১৭ কি: মি: দূরে বেনেয়ালী বাজার। ডান দিকের পাকা রাস্তাটি সোজা শিমুলিয়ার দিকে গেছে। 

দূরত্ব: যশোর থেকে ঝিকরগাছা বাজার ১৪ কি: মি:। ঝিকরগাছা থেকে বেনেয়ালী বাজার ৩ কি: মি:। বেনেয়ালী থেকে শিমুলিয়া ৩ কি: মি:।

যাতায়াতের মাধ্যম: যশোর চাঁচড়া মোড় থেকে যশোর-বেনাপোল বাস সার্ভিসে সরাসরি বেনেয়ালী বাজারে নামতে হবে। গাড়ী ভাড়া ২০ টাকা। এখান থেকে ইজিবাইক / ভ্যান চড়ে সরাসরি শিমুলিয়া যেতে হয়। ভাড়া ১০ টাকা।  

 
 
     
----------------------------------------------------------------------------------------------------
     
  গদখালি কালি মন্দির
প্রায় শতাব্দীকালের প্রাচীন এই কালীমন্দিরটি এতদঞ্চলের ধর্মপ্রাণ হিন্দুদের পূজা ও উৎসবের প্রধান কেন্দ্র হিসাবে বিদ্যমান। এখানে কালীমাতা বিগ্রহ স্থাপিত আছে এবং প্রতি শনি ও মঙ্গলবারে বহু ভক্তের সমাগম হয়।

অবস্থান: যশোর > ঝিকরগাছা > গদখালি। যশোর থেকে বেনাপোল যাবার পথে ১৯ কি: মি: দূরে গদখালি বাজার। গাড়ি হতে নেমে মাত্র ১০০ গজ সামনে হাটলেই দেখা যাবে এই ঐতিহাসিক কালিমন্দির।

দূরত্ব: যশোর থেকে ঝিকরগাছা বাজার ১৪ কি: মি:। ঝিকরগাছা বাজার থেকে গদখালি বাজার ৫ কি: মি:।

যাতায়াতের মাধ্যম: যশোর চাঁচড়া মোড় থেকে যশোর-বেনাপোল বাস সার্ভিসে সরাসরি গদখালি বাজারে নামতে হবে। গাড়ী ভাড়া ২০ টাকা।

 
     
----------------------------------------------------------------------------------------------------
     












 



 
ঝিকরগাছার ফুল চাষ
ঝিকরগাছা ও শার্শা থানার ছয়টি ইউনিয়নের ৯০টি গ্রামে ৪ হাজার বিঘা জমিতে ফুল চাষ করে স্থানীয় কৃষকরা। মাঠের পর মাঠ জুড়ে ফুলের ক্ষেত। ফুলই এখানে ফসল। এসব ক্ষেত থেকে প্রতিবছর কয়েক কোটি টাকা মূল্যের ফুল উৎপন্ন হয়। পথের দু’পাশে দিগন্ত বিস্তৃত রঙের সমাহার। লাল, নীল, হলুদ, বেগুনি আর সাদা রঙের এক বিস্তীর্ণ চাদর যেন বিছিয়ে রেখেছে চরাচরে। বাতাসে ফুলের মিষ্টি সৌরভ, মৌমাছির গুঞ্জন, প্রজাপতির ডানার জৌলুশ আর রঙের অফুরান শৌরভের সামনে দাঁড়িয়ে বিশ্বাসই হতে চায় না জায়গাটা আমাদের রক্ত, ক্লোদ আর কোলাহলে ভরা মাটির পৃথিবীরই একটা টুকরা। বিস্তারিত....


অবস্থান: যশোর > ঝিকরগাছা > গদখালি। যশোর থেকে বেনাপোল যাবার পথে ১৯ কি: মি: দূরে গদখালি বাজার। গাড়ি হতে নেমে মাত্র ইজিবাইক / নসিমনে চড়ে পানিসারা ইউনিয়নে যেতে হবে।

দূরত্ব: যশোর থেকে ঝিকরগাছা বাজার ১৪ কি: মি:। ঝিকরগাছা বাজার থেকে গদখালি বাজার ৫ কি: মি:। গদখালি হতে পানিসারা ইউনিয়ন মাত্র ৩ কি: মি:।

যাতায়াতের মাধ্যম: যশোর চাঁচড়া মোড় থেকে যশোর-বেনাপোল বাস সার্ভিসে সরাসরি গদখালি বাজারে নামতে হবে। গাড়ী ভাড়া ২০ টাকা। ইজিবাইক / নসিমনে চড়ে পানিসারা ইউনিয়নে যেতে হয়। ভাড়া ১০ টাকা।

 

 
     
----------------------------------------------------------------------------------------------------
     
  কয়েমকোলা মসজিদ
মসজিদটি কে কবে নির্মাণ করেছিলেন তা জানা যায় না। স্থানীয় প্রবাদ অনুসারে জানা যায় যে মসজিদটি ইংরেজ আমলে একজন জমাদার নির্মাণ করেছিলেন। এজন্য লোকে মসজিদটিকে জমাদার মসজিদও বলে থাকে। কিন্তু কিংবদন্তীর সেই জমাদার বাংলার পুতুল নবাব মীর জাফর আলী খানের কর্মকর্তা ছিলেন। তাই এই হিসাব মতে মসজিদের নির্মাণকাল হবে সতের শতাব্দীর শেষের দিকে। কিন্তু মসজিদটি দেখে মনে হয় যে এটি সুলতানী আমলে নির্মিত। বিস্তারিত....

অবস্থান: যশোর > কায়েককোলা / ঝিকরগাছা > কায়েমকোলা। ঝিকরগাছা শহর থেকে যে রাস্তাটি চৌগাছা উপজেলা শহরে গেছে সে রাস্তা ধরে ৫/৬ মাইল অতিক্রম করলেই কায়েমকোলা গ্রাম পড়ে। আর এ গ্রামের পূর্ব দিকেই কায়েমকোলা মসজিদটি অবস্থিত। / যশোর ধর্মতলা থেকে ছুটিপুরের দিকে যেতে কায়েমকোলা গ্রাম।  কায়েমকোলা বাজারে পৌঁছাবার আগেই হাতের বাম সাইডে ঐতিহাসিক এই মসজিদটি অবস্থিত।  

দুরত্ব: যশোর থেকে ১০/১২ কিলোমিটার এবং ঝিকরগাছা শহর থেকে ৮/১০ কিলোমিটার

যাতায়াতের মাধ্যম: যশোর শহরতলী ধর্মতলা হতে যশোর-ছুটিপুর বাস সার্ভিস। ঝিকরগাছা বাজার থেকে ঝিকরগাছা-চৌগাছা রুটের বাস সার্ভিস / নসিমন / ভ্যান।